সুগার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ গুলো জানুন
সুগার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণঃ রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে গেলে কি ধরনের সমস্যা দেহে হতে পাড়ে তা আমরা কম বেশী সবাই জানি।আমাদের পরিবার বগ বা আত্নীয় স্বজনের মধ্যে কেউ না কেউ ডায়াবেটিস সমস্যায় ভুগছে। আর সেই অভিজ্ঞা থেকে আমাদের ডায়াবেটিস সমন্ধে ধারণা। পরিবার বা বংশে যদি কারো ডায়াবেটিস থাকে তবে এই রোগ অন্য কারো হতে পাড়ে এমন সম্ভাবনা ভুল। রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস হয়ে থাকে।ডায়াবেটিস হয়ার অন্যতম কারণ এই রক্তের সুগার বেড়ে যাওয়া।
যার জন্য বছরে এক বা একের অধিক বার একজন সুস্থ্য মানুষের ও ডায়াবেটিস পরিক্ষা করা প্রয়োজন।
রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে গেলে তা নানা ভাবে লক্ষণ দেখে জানা যায়।আমাদের অনেকেরি এই বিষয় গুলো অজানা।
রক্তে সুগারের পরিমাণ বেড়ে গেছে কিন্তু আমরা তা বুজতে পাড়ছি না শুধু মাএ এই লক্ষণ গুলো না জানার কারনে।
সুগার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণঃ
১. অস্বাভাবিক বাথরুমের চাপ সৃষ্টি হয় যার ফলে শরীলে সুগারের পরিমাণ বেড়ে যাওয়াতে কিডনির উপর প্রভাব পড়ে কারণ দেহ থেকে সুগারের পরিমাণ বেড় হয়ে যায় এবং বার বার বাথরুম পায়।
২. খুব বেশি পানি তৃষ্ণা পায়।আর যার ফলে দেহে কিডনির সুগার বের করার জন্য চাপ সৃষ্টি হয় প্রস্রাবের।এবং দেহের কোষ থেকে ফ্লুইড গ্রহন করে এতে শরিলের পানির অভাব থাকে এবং পানি পিপাসা যার ফলে বেড়ে যায়।
৩. রক্তে সুগারের পরিমাপ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ হলো দেহের দুবলতা বৃদ্ধি। অধিক সময় কোন কাজ করতে গিয়ে হাপিয়ে যাওয়া।ডিহাইড্রেশনের জন্য দেহ দুবল অনুভব করে।
৪. হাত পা কাপা,হাতে ও পায়ের শক্তি কমে যাওয়া। হাত পা অবশ হয়ে আসবে এবং দিন দিন এর মাত্রা বেড়ে যাবে।হাত দেহের তুলনায় শুখিয়ে যাবে।
৫. দেহে সুগারের মাত্রা বেরে গেলে চোখের দৃষ্টি শক্তি কমে আসে।চোখে ঝাপসা দেখবে।চোখের পাওয়ার দিন দিন কমে যাবে।
৬. কোন কারণ ছাড়া দেহের ওজন কমে যাবে। দেখতে রোগা দেখা যাবে।
৭. শরীলের কোন অংশে কেটে গেলে কাটা অংশ বা ঘা শুখাতে স্বাভাবিক সময়ের থেকে একটু বেশী টাইম লাগে।
৮. ক্ষুধার্ত তা বৃদ্ধি পায়।ঘন ঘন ক্ষুধা লাগে।আবার অনেক সময় অবসাদ আসে খাবারের প্রতি।
উপরের এই লক্ষণ গুলো দেখে বুজবেন আপনার দেহে রক্তের সাথে সুগারের পরিমাণ বেড়ে গেছে।এই লক্ষণ গুলো থাকলে দেরি না করে খুব তাড়াতাড়ি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।